বিশেষ সংস্করণ "আপনার স্বাস্থ্য"
"মেডিসিনে একটি নতুন বিপ্লব: জয়েন্টগুলি পুনর্গঠনের জন্য ক্রিম।"
সম্পাদক: বাত জনিত ফোলা থেকে আপনার শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে বেশ ব্যথা অনুভূত হতে পারে যা আপনার নড়াচড়া বা হাঁটা চলার শক্তি হ্রাস করে দিতে পারে। ফ্লেকোস্টিল এমন একটি ব্যথা নিরাময় ক্রিম যা আর্থ্রোসিস এবং অস্টিওকোঁড্রোসিসের মতো রোগ থেকে তৈরী ব্যথাসমুহ দ্রুত নিরাময় করতে পারে এবং বিভিন্ন জয়েন্ট পেইন যা স্নায়ু সংকেত বা রক্ত প্রবাহ পরিবর্তন করে ব্যথা বা প্রদাহ তৈরী করতে পারে সেসব হ্রাস করতে ত্বকের গহীনে প্রবেশ করতে পারে।
জয়েন্ট পেইন এবং পেশীর ব্যথা থেকে মুক্তি
জয়েন্ট পেইনের ব্যথা শুধুমাত্র প্রবীণদেরই নয়, বর্তমানে তরুণ-তরুনী, গৃহস্থালীর কাজ কর্ম বা দীর্ঘ সময় ধরে বসে থেকে কাজ সম্পানদনকারী, লম্বা সময় ধরে গাড়ী চালানো বা নানা ধররেন শারীরিক কসরতের কারণে তৈরী হওয়া ব্যথা আজকাল একটি ব্যপক এবং ভয়াবহ সমস্যা। এ ছাড়াও বয়স এবং লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলের শরীরের জয়েন্ট এবং কার্টিলেজ টিস্যুতে নিম্নোল্লেখিত কারণে প্যাথলজিকাল পরিবর্তন ঘটে :
• জিনগত জটিলতা যেটি শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট ও কার্টিলেজকে দ্রুত ধ্বংসের জন্য খুবই স্পর্ষকাতর ।
• কঙ্কালের অপ্রতুল বিকাশ (জন্মগত ও পারিপার্শ্বিকভাবে অর্জিত)।
• অতিরিক্ত শারীরিক কার্যকলাপ বা কায়িক শ্রম ।
• জয়েন্ট এবং কার্টিলেজে সার্জারি হওয়া কিংবা ট্রমার স্বীকার হওয়া ।
• দেহে অপর্যাপ্ত খনিজের উপস্থিতি ।
• স্বয়ংক্রিয় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার দুর্বলতা ।
• জয়েন্টগ বা কার্টিলেজে প্রদাহ জনিত প্বার্শপ্রতিক্রিয়া।
• এন্ডোক্রিনোলজিকাল ব্যধি বা অসুস্থতা ।
• হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ।
• অতিরিক্ত ওজন বা মেদবহুলতা ।
• বার্ধক্যের কারণে ডিজেনেরেটিভ পরিবর্তনসমুহ।
তবে হতাশ হবার কোন কারণ নাই । ফ্লেকোস্টিল প্রাকৃতিক উপাদানের উপর ভিত্তি করে তৈরী হওয়া গুরুত্বপূর্ণ একটি মলম যা জয়েন্ট পেইনের বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে লড়াই করতে সক্ষশ।
.ফ্লেকোস্টিল কী?
জয়েন্ট পেইনের বেশীরভাগ কারনই মূলত তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহনিত প্রতিক্রিয়া। সুতরাং এই ব্যথানাশক পদার্থকে নিয়ে জীবন-যাপন করার কোনও অর্থ হয়না । তবে যতক্ষণ না ব্যথার মূল উত্স সমুহ নির্মূল হয় ততক্ষণ জয়েন্টগুলোর ব্যথা প্রশমিত হয় না, কারণ ব্যথানাশক সক্রিয় পদার্থসমুহ ফোলা এবং ব্যথা উভয়কেই প্রভাবিত করে। Flekosteel একই সাথে প্রদাহের কারণ এবং এর পরিণতি দুটোকেই সনাক্ত করে নিরাময় ক্ষমতা প্রয়োগ করে বিধায় এর কারযকারিতা অনেক বেশী ফলপ্রসু ও দীর্ঘ মেয়াদী ।
Flekosteel ব্যথা প্রশমন ও দমনের জন্য একটি কার্যকরী আয়ুর্বেদিক মলম যেটি শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে এবং জয়েন্ট ও পেশীসমূহের ফোলাভাব থেকে মুক্তি দেয় । এটি অত্যন্ত কার্যকরী একটি ব্যথানাশক যা শরীরের বিভিন্ন আভ্যন্তরীন সংযোগস্থাপনকারী ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যু সমূহকে দ্রুত মেরামত করে। মলমের ভেষজ উপাদানসমুহ পেশী এবং জয়েন্টসমুহে ব্যথাপ্রশমন অনুভূতি ও উষ্ণ ভাব সরবরাহ করে। ফ্লেকোস্টিল ব্যবহারের সাথে সাথে এর শীতল প্রভাব অনুভূত হয় যা পরবর্তি ধাপে উষ্ণতা এবং আরাম দান করে থাকে।
ফ্লেকোস্টিলের উপকারীতা :
শরীরে বিভিন্ন জোড়সমুহে উষ্ণভাব আনয়ন ও অস্থায়ীভাবে ব্যথা উপশম করতে ফ্লেকোস্টিল অন্যতম সেরা মলম। এটি নিয়মিত ব্যবহারে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানসমুহের যৌথ গতিশীলতা পুনরুদ্ধার করে। Flekosteel অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমুহের কোন ধরনের ক্ষতি সাধন বা প্বার্শপ্রতিক্রিয়া ব্যতিরেকেই মূল রোগের কেন্দ্রবিন্দুতে কারযকরী প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে । এটি আর্থ্রাইটিস, বাত, বিভিন্ন জখম, স্প্রেন এবং ক্ষত ও মেরুদণ্ডের ব্যথা নিরাময়ে ব্যপক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরী Flekosteel নির্ধারিত জায়গায় প্রয়োগের সাথে সাথেই কাজ করা শুরু করে । প্রয়োগের প্রথম দশ মিনিটের মধ্যেই ব্যক্তি তার ব্যথার উপশমের লক্ষ্যনীয় উন্নতি অনুভব করতে পারে । জেলটির নিয়মিত ব্যবহার টিস্যু হ্রাসের প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়, প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয় এবং পুনর্জন্ম প্রক্রিয়া আরম্ভ করে করে।
মলমের উপাদানগুলি কেবলমাত্র কার্টিলেজ এবং জয়েন্টসমুহের প্রাকৃতিক পুনরুদ্ধারকে সক্রিয় করে না, বরং তাদের বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে তোলে, আন্ত:সংযোগকারী টিস্যুগুসমুহের স্থিতিস্থাপকতা এবং স্বাভাবিক গতিশীলতা পুনরুদ্ধার করে এবং তাদের গঠনকে শক্তিশালী করে। এ ছাড়াও শরীরের প্রতিরক্ষামূলক কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে, যা পেশীবহুলকোষীয় পদ্ধতির রোগগুসমুহের পুনঃবিকাশের ঝুঁকি হ্রাস করে।
কার্যকারিতা প্রমাণ : ছয় মাসের পরিচালিত মৌলিক গবেষণা এবং ক্লিনিকাল ট্রায়ালসমুহরে মাস্কুলোস্কেলিটাল পদ্ধতির বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে ফ্লেকোস্টিলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করেছে। মলমটি ব্যবহারের আট থেকে দশমিনিটের মধ্যে ব্যথা প্রশমিত হয়েছে বলে সবগুলো জরিপ ইঙ্গিত দেয় । জরিপগুলো নিশ্চিত করে যে, ক্লিনিকাল ট্রায়ালগুলিতে অংশ নেওয়া আঠানব্বই শতাংশ লোক এই রোগ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ কার্টিলেজ পুরোপুরি সেরে নিয়েছে এবং তিরানব্বই শতাংশ আর্থ্রাইটিস ও আর্থ্রোসিস নিরাময় হয়েছে। ফ্লেকোস্টিল এমন একটি মলম যা আর্থ্রোসিস এবং অস্টিওকোঁড্রোসিসের মতো রোগের ফলে সৃষ্ট ব্যথা দ্রুত সারিয়ে তোলে এবং পেশীসমুহের কুঁচকে যাওয়া এবং প্রদাহ দূর করে। ফ্লেকোস্টিল অস্টিওকোঁড্রোসিস এবং আর্থ্রোসিসের চিকিত্সার ক্ষেত্রে কার্যকর, কারণ এটি কার্টিলেজ টিস্যু নষ্ট হওয়ার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্থ করে টিস্যুর বিপাক প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করে এবং আর্টিকুলার কার্টিলেজ মেরামতে স্বক্রিয় ভূমিকা পালন করে। যেটির ইতিবাচক প্রভাব মলমটির প্রথম প্রয়োগের পরপরই দেখা যায়। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন জয়েন্ট ও মেরুদণ্ডের রোগসমুহ বৃদ্ধির প্রভাবতে বাধাগ্রস্থ করে।
মন্তব্য
আমি সহজেই ফ্লেকোস্টিলকে অর্ডার দিয়েছিলাম এবং পরের দিন আমি এটি মাধ্যমে পেয়েছি। আমি তাড়াতাড়ি ব্যবহার শুরু করেছি। আমি শীঘ্রই এর ফলাফল সম্পর্কে আপনাকে বলব। ধন্যবাদ
আমি ওয়েবসাইটের ঠিকানা ভুলে গেছি, শেষ পর্যন্ত আমি এই নিবন্ধটির মাধ্যমে এটি আবার পেয়েছি। এটা আসলে যাদু মত। এটির একটি মাত্র কোর্সের পরে, আমার জয়েন্টগুলির সমস্ত সমস্যা শেষ হয়েছে। ধন্যবাদ Flekosteel ।
আপনার ফলাফল উত্সাহজনক। আগামীকাল আমি এটি ব্যবহার শুরু করব, আমি আশা করি আমার জীবনও পরিবর্তিত হবে। আমি ফ্লেকোস্টিল অর্ডার করেছি এবং গ্রহণ করেছি ।
আমার পুরো জীবন ডি.ডি.ডি. এর সমস্যায় ভুগলে আমি আশা করি এই পণ্যটি অবশ্যই আমাকে সাহায্য করবে। আমি অর্ডার দিয়েছি!
এই ওষুধের অনেকগুলি পর্যালোচনা উপলব্ধ রয়েছে। আমার এক বন্ধুরও একই সমস্যা।
ওয়ার্কআউট বা ব্যয়াম করার পরে আমার হাঁটুর জয়েন্টগুলি হলে ক্ষতিগ্রস্থ হলে ফ্লেকোস্টিল আমাকে বড় রকমের সাহায্য করেছিল। আমার হাঁটু ফুলে গিয়েছির এবং বেশ ব্যথা অনুভূত হয়েছিল, পা নাড়াতে খুবিই কষ্ট হচ্ছিল। তবে ফ্লেকোস্টিলকে ধন্যবাদ, এটি ব্যবহারের ফলে আমি দ্বিতীয় দিনেই হাঁটতে পেরেছি এবং তার চর দিন পরে আমি আবার কাজে ফিরে গিয়েছি।
আমার পিঠে বেশ আঘাত লাগত, আমি অস্টিওকন্ড্রোসিসে ভুগছিলাম, যা আমার বয়সের বেশ সাধারণ ব্যপার । আমার স্ত্রী ইন্টারনেটে ফ্লেকোস্টিলের সন্ধান পেল যেটি পরবর্তিতে সত্যিই আমার কাছে জীবন রক্ষাকারী হয়ে উঠল। সকালে আমার পিঠ সোজা করতে বেশ সমস্যা হত এবং এখন সবকিছু ঠিক আছে! সবচেয়ে বড় কথা, ভয়াবহ ব্যথা চলে গেছে।
একবার আমি পায়ের গোড়ালিতে বেশ ব্যথা পাই । বিশেষজ্ঞ আমাকে বলেছিলেন যে এটি নিরাময় হতে দীর্ঘ সময় লেগে যেতে পারে । তবে আমি সৌভাগ্যবান যে ফ্লেকোস্টিলের সন্ধান পেয়েছি। এক সপ্তাহ পরে আমার জয়েন্টসমুহ মেরামত হয়ে যায় এবং ব্যথা চলে যায় এবং আমি কোন সমস্যা ছাড়াই হাঁটতে পারি এবং কাজে ফিরে যাই।